Posts

Showing posts with the label সংবাদ

Student Credit Card: চালু হয়ে গেল স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ড, কোন ছাত্র টাকা পেতে পারেন? কি কি শর্ত থাকবে।

Image
  কলকাতা:   রাজ্যে চালু হয়ে গেল নয়া ছাত্রঋণ ব্যবস্থা। স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ড (Student Credit Card) নামের একটি কার্ড চালু করলেন মুখ্যমন্ত্রী। দশম শ্রেণি থেকে স্নাতকোত্তর পর্যন্ত ছাত্ররা যে কোনও সময় পড়াশোনা সংক্রান্ত প্রয়োজনে এই ঋণ ব্যবহার করতে পারেন।  কোন শর্তে ক্রেডিট কার্ড পাওয়া যাবে, কারা যোগ্য ছাত্র ক্রেডিট কার্ডের জন্য, এই বিষয়ে বিস্তারিত জানুন। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বুধবারই এই ছাত্র ক্রেডিট কার্ড আনুষ্ঠানিক ভাবে উদ্বোধন করার সময় স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন স্নাতক ও স্নাতকোত্তর এমনকি ডাক্তারি, আইএএস, আইপিএস, ডব্লিউবিসিএস, কোনও ডিপ্লোমায় পড়ার জন্য ছাত্ররা যে কোনও সময় এই ঋণ পেতে পারেন ছাত্রছাত্রী। এ ছাড়া ব্যাংক, রেলওয়ে, স্টাফ সিলেকশন কমিশন বা অন্য কোনও পেশাদার পাঠ্যক্রম এর জন্যেও ছাত্ররা কোনও বৈধ প্রতিষ্ঠানে পড়াশোনা করলেই এই ঋণ পেতে পারেন। ছাত্র ঋণে সর্বোচ্চ দশ লক্ষ টাকা পর্যন্ত নেওয়া যাবে। আবেদনকারীর বয়স হতে হবে ৪০ বছরের মধ্যে। ঋণের মেয়াদ থাকবে ১৫ বছর পর্যন্ত। কোর্স চলাকালীন যে কোনো সময়ে এই কার্ডের জন্য আবেদন করা যাবে। আবেদন করার জন্য যে পোর্টাল ব্যবহার করতে হবে তা হল -ww

বাড়ছে ধনীদের আয়, অতিমারির মাঝেই বিপুল ধাক্কা ভারতীয় অর্থনীতিতে। দেশ জুড়ে কমছে মাথাপিছু সম্পত্তির পরিমাণ ?

Image
অতিমারির দ্বিতীয় তরঙ্গের মারণ কামড় ফের একবার ছাপ ফেলল ভারতীয় অর্থনীতিতে ( Indian Economy)। অতিমারির মাঝে যেখানে সম্পদ বৃদ্ধি হয়েছে সারা বিশ্বের, সেখানে ফের একবার অর্থনৈতিক সংকোচনের মুখে ভারত৷ ২০২১ সালে সারা বিশ্ব জুড়ে যেখানে অর্থনৈতিক বৃদ্ধির হার ৭.৮% সেখানে ভারতের অর্থনৈতিক সংকোচনের হার ৪.৪%। এমনকি, মাথাপিছু ব্যক্তির রোজগারের নিরিখেও পিছিয়ে পড়েছে ভারত। অতিমারির পুরো সময় জুড়ে চাকরি হারানো, মাইনে কাটা যাওয়া ও সীমাহীন বেকারত্বের ফলস্বরুপ দ্রুততার সঙ্গে তলার দিকে নামছে ব্যক্তিগত রোজগারও। যা চিন্তার ভাঁজ ফেলেছে অর্থনীতিবিদদের কপালে। ক্রেডিট সুইসের ( Credit Suisse) একটি সমীক্ষা অনুযায়ী জানা যাচ্ছে, ২০২১ সালে পারিবারিক সম্পত্তির নিরিখে প্রতিটি পরিবারের সম্পত্তি ৪.৪% হ্রাস পেয়েছে৷ ভারতীয় মুদ্রায় যে টাকার হিসাব প্রায় ৪৪০ কোটি টাকা। ব্যক্তি সম্পত্তির ঘাটতির পরিমাণ আরও বেশি। ৬.১% হারে হ্রাস পেয়েছে দেশের গড় ব্যক্তি-সম্পত্তির পরিমাণ। সমীক্ষা অনুযায়ী, ২০২০ সালে ভারতে গড় ব্যক্তি-সম্পত্তির মোট পরিমাণ ছিল ১০ লাখ ৫৭ হাজার ১৭৭ টাকা। ২০০০ সাল থেকে ২০২০ সাল অবধি প্রতি বছর এই সম্পত্তি ৮.৮% হারে বৃদ্ধি পেয়ে

জুলাইয়ের মধ্যেই ঘোষণা মাধ্যমিক এবং উচ্চ মাধ্যমিকের ফলাফল, কীসের ভিত্তিতে দেওয়া হবে নম্বর , নবান্নে ঘোষণা মমতার

Image
  মাধ্যমিক এবং উচ্চ মাধ্যমিক নিয়ে সিদ্ধান্ত এখনও ঝুলে। যদিও ইতিমধ্যে বাতিল হয়েছে দুটি পরীক্ষাই। তবে কীসের ভিত্তিতে নম্বর দেওয়া হবে তা নিয়ে এখনও সিদ্ধান্ত ঝুলে রয়েছে। তবে আজ শুক্রবার নবান্নে মুখ্যমন্ত্রী জানিয়েছেন, জুলাইয়ের মধ্যেই মাধ্যমিক এবং উচ্চ মাধ্যমিকের ফলাফল প্রকাশিত হবে। মূল্যায়নের রিপোর্ট জমা পড়ল নবান্নে মাধ্যমিক এবং উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা ইতিমধ্যে বাতিল ঘোষণা করেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। কিন্তু কীসের ভিত্তিতে নম্বর দেওয়া হবে তা নিয়ে একটা ধোঁয়াশা তৈরি হয়েছে। কীসের ভিত্তিতে পরীক্ষার মূল্যায়ন করা হবে তা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে থাকে। সেই মতো বিশেষজ্ঞ কমিটিকেও এই বিষয়ে রিপোর্ট তৈরির নির্দেশ দেন রাজ্যের প্রশাসনিক প্রধান। গত কয়েকদিন আগে মাধ্যমিক এবং উচ্চ মাধ্যমিকের নম্বরের মূল্যায়ন কীভাবে সেই সংক্রান্ত রিপোর্ট জমা পড়ে নবান্নে। মাধ্যমিকের ক্ষেত্রে যে রিপোর্ট জমা পড়েছে তাতে খুশি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। কিন্তু উচ্চ মাধ্যমিকের ক্ষেত্রে যে মূল্যায়নের রিপোর্ট জমা পড়ে তাতে রাজি ছিলেন না মুখ্যমন্ত্রী। নতুন করে রিপোর্ট তৈরির নির্দেশ দেওয়া হয়। জানা যাচ্ছে, উচ্চ মাধ্যমিকের মূল্যায়ন কীসের ভিত্তিতে হবে সেই র

চাঁদের মধ‍্যে শৌচালয় তৈরী করতে পারলেই, নগদ ১৫ লক্ষ টাকা উপহার দেবে নাসা।

Image
কাজটা কঠিন। কিন্তু করতে পারলে হাতে হাতে পুরস্কার। এমনই এক প্রতিযোগিতা শুরু করেছে নাসা। সেখানে বলা হয়েছে, চাঁদে ব্যবহার করা যায় এমন শৌচাগার তৈরি করতে পারলেই দেওয়া হবে ১৫ লক্ষ টাকা। কিন্তু ভাবতেই পারেন, এ আর এমন কী কাজ!‌ আপাতভাবে সহজ মনে হলেও, কাজটা সহজ নয়। কারণ মহাকাশে কাজ করে না পৃথিবীর মাধ্যাকর্ষণ শক্তি। অন্যদিকে, আবার চাঁদে গেলে মাধ্যাকর্ষণ শক্তি কমে দাঁড়ায় পৃথিবীর ৬ ভাগের এক ভাগ। অর্থাৎ পৃথিবীতে কারওর ওজন ৬০ কেজি হলে, চাঁদে হবে মাত্র ১০ কেজি। একেক জায়গায় এক একরকম। আর এই কারণে বিপাকে পড়তে হয় মহাকাশচারীদেরই। তাই এবার তাঁদের কথা ভেবেই নতুন চ্যালেঞ্জ নিয়ে এল নাসা। তৈরি করতে হবে চাঁদে ব্যবহারযোগ্য বাথরুম। ঘনত্ব হতে হবে ৪.‌২ কিউবিক ফিট। শব্দ ৬০ ডেসিবেলের উপরে যাবে না। ‌অর্থাৎ শৌচাগারটির আয়তন পৃথিবীর শৌচাগারগুলোতে ব্যবহৃত ভেন্টিলেশন ফ্যানের সমান হতে হবে। আর এরকম বাথরুম যিনি তৈরি করে প্রথম স্থান অর্জন করবেন, নগদ ১৫ লক্ষ টাকা পুরস্কার পাবেন। যিনি দ্বিতীয় স্থানে থাকবেন তিনি পাবেন নগদ ৩‌.‌১৫ লক্ষ টাকা।

বিভৎস আগুন আলিপুরদুয়ার মেইন রোডে, বি এফ রোড এ গ‍্যাস সিলিনডার ব্র‍্যাস্ট হয় , বিভৎস বজ্রপাতের পরেই ঘটনা টি ঘটে, দোকান কয়টি শেষ হয়ে যায়, দুদিকে দুটি বড় বিল্ডিং থাকায় রক্ষে, নার্সিংহোমের রোগীদের নামিয়ে আনা হয়, সকলেই অক্ষত।

Image
বিভৎস আগুন আলিপুরদুয়ার মেইন রোডে, বি এফ রোড এ গ‍্যাস সিলিনডার ব্র‍্যাস্ট হয় , বিভৎস বজ্রপাতের পরেই ঘটনা টি ঘটে, দোকান কয়টি শেষ হয়ে যায়, দুদিকে দুটি বড় বিল্ডিং থাকায় রক্ষে, নার্সিংহোমের রোগীদের নামিয়ে আনা হয়, সকলেই অক্ষত।

লকডাউন এ তড়িঘড়ি দুই অধ্যাপক নিয়োগকে ঘিরে দুর্নীতির অভিযোগ উঠল উত্তরবঙ্গ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে।

Image
কাজলি ব্রিফিং > করোনার সংক্রমণের কারণে রাজ্য সরকারের ঘোষণা অনুযায়ী সব বিশ্ববিদ্যালয় এবং স্কুল কলেজ বন্ধ রয়েছে জুন মাসের ৩০ তারিখ পর্যন্ত । বন্ধের মধ্যেই জুন মাসের ১২ তারিখ তড়িঘড়ি দুই অ্যাসিস্ট্যান্ট প্রফেসর নিয়োগ করে উত্তরবঙ্গ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ । আর এই নিয়োগ কে ঘিরেই দুর্নীতির অভিযোগ উঠলো উত্তরবঙ্গ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্দরে । বিষয়টি নিয়ে সরাসরি উত্তরবঙ্গ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য তথা রাজ্যপাল কে চিঠি দিয়ে অভিযোগ জানিয়েছেন জেলার বিজেপির সভানেত্রী মালতি রাভা । যাকে কেন্দ্র করে শোরগোল পড়েছে শিক্ষা দপ্তরের অন্দরে । খবর মিলছে Seed Science Technology ও Soil and Water Conservation Engineering বিভাগে নীপা বিশ্বাস ও ব্রততী চৌধুরী কে যোগদান করানো হয়েছে । এই দুই অধ্যাপকের নিয়োগ কে ঘিরে বিজেপি জেলা সভাপতি মালতি দেবীর বক্তব্য , এর আগেও নিয়োগ নিয়ে চূড়ান্ত দুর্নীতি হয়েছে এই উত্তরবঙ্গ কৃষি বিস্বাশ্বিদ্যালয়ে । হটাৎ কি এমন প্রয়োজন হলো যে এতো তড়িঘড়ি করে করতে হলো নিয়োগ । এই প্রশ্ন তুলেছেন বিজেপির জেলা সভানেত্রী। বিতর্কের সূত্রপাত একটি ঘটনা কে কেন্দ্র করে । লকডাউনের কারণে দুই

বহু প্রচেষ্টা চালিয়েও মন কাড়া যায়নি ক্রেতা মহলের। ক্রেতার অভাবে বন্ধ করা হল মুখ্যমন্ত্রীর স্বপ্নের প্রকল্প মিষ্টি হাব।

Image
বহু প্রচেষ্টা চালিয়েও মন কাড়া যায়নি ক্রেতা মহলের। তাই শেষ পর্যন্ত বন্ধই হয়ে গেল মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের স্বপ্নের প্রকল্প বর্ধমানের মিষ্টি হাব। জলে গেল কোটি কোটি টাকা। মান রাখতে প্রশাসন এখন চাইছে মিষ্টি হাবের গোটা বিল্ডিং সহ জায়গা অনাময় সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালকে হস্তান্তর করে দিয়ে ফের শক্তিগড়ে নতুন করে মিষ্টি হাব গড়ে তুলতে। বর্ধমানের ২ নম্বর জাতীয় সড়কের ধারে বামচাঁদাইপুরে গড়ে তোলা হয়েছিল মুখ্যমন্ত্রীর স্বপ্নের মিষ্টি হাব। ২০১৭ সালের ৭ এপ্রিল আসানসোলে বর্ধমান জেলা ভাগের মঞ্চ থেকে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় মিষ্টি হাবের উদ্বোধন করেন। তখন বলা হয়েছিল পূর্ব বর্ধমান জেলার প্রসিদ্ধ মিষ্টি ছাড়াও রাজ্যের অন্যান্য জেলার প্রসিদ্ধ মিষ্টি মিলবে বর্ধমানের মিষ্টি হাবে। কিন্তু উদ্বোধনের কিছুদিন পরেই বর্ধমানের বামচাঁদাইপুরের মিষ্টিহাব কার্যত মুখ থুবড়ে পড়ে। এরপর থেকে মন্ত্রী স্বপন দেবনাথ ও জেলা প্রশাসনের কর্তারা মিষ্টি হাব সচল করার জন্য নানাভাবে প্রচেষ্টা চালানো শুরু করেন। মিষ্টি হাবের সামনে যাতে বিভিন্ন রুটের সরকারি বাস দাঁড়ায় তার ব্যবস্থা করার জন্য জেলা প্রশাসনের কর্তার

কলকাতায় বাড়ছে করোনা সংক্রমণের হার, দেখা দিচ্ছে অস্বাভাবিক লক্ষন।

Image
শহরের চিকিত্সকরা জানিয়েছেন, “অস্বাভাবিক লক্ষণগুলি” সহ করোনা সংক্রমণের ঘটনা কলকাতায় বাড়ছে। পেশীতে ব্যথা, ডায়রিয়া, স্বাদ এবং গন্ধ না পাওয়া সহ বেশ কয়েটি লক্ষন দেখা দিতে পারে করোনা হলে এমনটাই তালিকা স্বাস্থ্য মন্ত্রক ১২ জুন প্রকাশ করেছিল। সুপারস্পেশালিটি হাসপাতালের দুই কর্মচারী এবং বিহারের এক রোগী সহ বেশ কয়েকজনের মধ্যে এই কয়েকটি লক্ষণ সহ ভর্তি হওয়ার পর ইতোমধ্যে কলকাতার ক্লিনিক থেকে ছাড়া পেয়েছেন। হাসপাতালের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, তাদের কারর মধ্যে “গুরুতর শ্বাসকষ্ট যা করোনার প্রধান লক্ষণ” প্রকাশ পায়নি। তাঁদের চিকিত্সকরা বলেছেন, এই ঘটনা প্রাথমিক রোগ নির্ণয়কে আরও কঠিন করে তুলেছে। তিনজনের মধ্যে একজনের এমনকি জ্বরও হয়নি তবে তিনজনই এক সপ্তাহ ধরে ডায়রিয়ায় ভুগছিলেন। একজনের গন্ধের অনুভূতি হারিয়েছিল এবং অন্যজনের জ্বর বা ঠাণ্ডা ছাড়াই “শ্বাসকষ্টের সামান্য অসুবিধা” ছিল। এএমআরআই হাসপাতালের পরামর্শক দেবাশীষ সাহা বলেছেন, “মাত্র তিন শতাংশ রোগী শ্বাস-প্রশ্বাসের কষ্টে ভুগছেন এবং তাদের অক্সিজেনের প্রয়োজন। কাঁপুনি, কাশি এবং শ্বাসকষ্ট এই রোগীদের প্রাথমিক লক্ষণ তবে ডায়রিয়া, বমিভাব এবং ত

২১ শে জুন সূর্যগ্রহণের সাক্ষী থাকতে তৈরি হয়ে যান ৷ যেনে নিন সূর্যগ্রহণের সময় ও ধর্মিয় মতে এই সময় ভুলেও যে কাজগুলি করতে নেই!

Image
ভারতে এই চর্চা বহুদিন ধরে চলে আসছে যে সূর্যগ্রহণের সময় খাবার না খাওয়াই ভালো। কারণ এই সময় সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মির কারণে মানুষের শরীরে নানা অসুবিধা তৈরি হতে পারে। তবে পূর্ণ নয়, একে বলয়গ্রাস সূর্যগ্রহণ বলছেন বিশেষজ্ঞরা৷ ২১ জুন সূর্যগ্রহণের সাক্ষী থাকতে তৈরি হয়ে যান৷ ভারতীয় সময়ে সকাল ৯টা ১৫ মিনিট ৫৮ সেকেন্ডে শুরু হবে সূর্যগ্রহণ। সম্পূর্ণ  সূর্যগ্রহণ  দেখা যাবে সকাল ১০টা বেজে ১৭ মিনিট ৪৫ সেকেন্ডে। বেলা ১২টা বেজে ১০ মিনিট ৪ সেকেন্ড পর্যন্ত স্থায়ী হবে এই সূর্যগ্রহণ। শেষ হবে দুপুর ২টো বেজে ২ মিনিট ১৭ সেকেন্ডে। তবে পূর্ণ নয়, একে  বলয়গ্রাস সূর্যগ্রহণ  বলছেন বিশেষজ্ঞরা৷ ইংরেজিতে এই গ্রহণ পরিচিত annular  solar eclipse  নামে। ভারতের আকাশেও দেখা যাবে রবিবার৷ এদিন সূর্যকে ঢেকে দেবে চাঁদ এবং বার্ষিক এই গ্রহণে পুরো অন্ধকার হয়ে যাবে না৷ তবে তৈরি হবে আগুনের আংটি! ভারতের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে দেখা যাবে এই গ্রহণ। আয়ুর্বেদ শাস্ত্র অনুসারে, গ্রহণ চলাকালীন খাবার খাওয়া নিষেধ করা হয়েছে। এই সময় জলে তুলসী ও দুর্বা ঘাস দেওয়ার প্রচলন রয়েছে। এতে জল পরিশুদ্ধ হয়ে যায় বলে অন

এই বছর নভেম্বর নাগাদ বিয়ের পিঁড়িতে বসার কথা ছিল সুশান্ত সিং রাজপুত এবং রিয়া চক্রবর্তীর। সম্প্রতি পুলিশি জেরায় বিয়ের কথা স্বীকার করেছেন রিয়া।

Image
এই বছর নভেম্বর নাগাদ বিয়ের পিঁড়িতে বসার কথা ছিল সুশান্ত সিং রাজপুত এবং রিয়া চক্রবর্তী। সম্পর্ককে তাঁরা দু'জনেই গোপন রেখেছিলেন ঠিকই। তবে সম্প্রতি পুলিশি জেরায় বিয়ের কথা স্বীকার করেছেন রিয়া, বলে জানা গিয়েছে। তোড়জোর চলছিল বিয়ের প্রস্তুতি। তার আগেই সুশান্তের মৃত্যুর খবরে শোকের ছায়া পরিবারে। অন্যদিকে রিয়া চক্রবর্তীকে নিয়ে নানা জল্পনা। তিনি নাকি মহেশ ভাটের কথাতেই সুশান্তকে মানসিক অবসাদের মধ্যেই ছেড়ে চলে গিয়েছিলেন রিয়া। অন্যদিকে জানা যাচ্ছে তিনি নাকি সুশান্তের দুরাবস্থাতেই তাঁকে সাহায্য করার চেষ্টা করেছিলেন।  এদিকে সুশান্ত নাকি তিনটি কোম্পানি দাঁড় করাবার চেষ্টা করেন যার মধ্যে একটি রিয়ার নামে লিখেছিলেন। ৩৪ বছর বয়সেই অসামান্য জ্ঞান, দক্ষতা নিয়ে তিনি মুগ্ধ করে চলেছেন মৃত্যুর পরও। প্রযুক্তির প্রতি ভালবাসা থেকেই ২০১৮ সালে ভারচ্যুয়াল রিয়ালিটি সম্বন্ধীয় একটি কোম্পানি খুলেছিলেন সুশান্ত। আরও দুটি কোম্পানিও প্রযুক্তি বিজ্ঞান নিয়েই। এর মধ্যে একটি রিয়ার নামে করা। এর মধ্যে একটি কোম্পানি গরিবদের সাহায্যের জন্য তৈরি করেছিলেন সুশান্ত। প্রসঙ্গত, সূত্রের অনুযায়ী, বহুদিন ধরে অভিনেত্রী রিয়া চ

আলিপুরদুয়ার ও বীরভূম। মানচিত্রে দু’টি পৃথক জায়গা হলেও শুক্রবার এই দুইকে মিলিয়ে দিল একটি ঘটনা। পূর্ণ রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় বাংলার দুই বীরপুত্রের শেষকৃত্য।

Image
কলকাতা :  আলিপুরদুয়ার ও বীরভূম। মানচিত্রে দু’টি পৃথক জায়গা হলেও শুক্রবার এই দুইকে মিলিয়ে দিল একটি ঘটনা। সোমবার লাদাখ সীমান্তে চিন সেনার বর্বরোচিত হামলায় শহিদ ২০জন জওয়ানদের মধ্যে এই বাংলা দুই বীরপুত্র রয়েছেন। একজন বীরভূমের মহম্মদবাজারের বাসিন্দা রাজেশ। অন্যজন আলিপুরদুয়ারের বিন্দিপাড়ার বাসিন্দা বিপুল রায়। গত কয়েকদিন ধরে এই দুই গ্রাম ছিল শোকে মূহ্যমান। আর দুই জওয়ানের কফিনবন্দি দেহ গ্রামের বাড়িতে ঢুকলে গোটা গ্রাম কান্নায় ভেঙে পড়ে। দুই গ্রামের অগনতি মানুষ রাত জেগে কাটিয়েছেন । বৃহস্পতিবার বিপুল রায়ের নিথর দেহ পৌঁছয় আলিপুরদুয়ারের হাসিমারা বায়ুসেনা ছাউনিতে । সেখান থেকে সকালে সড়কপথে বিন্দিপাড়া গ্রামে পৌঁছয়। শেষ শ্রদ্ধা জানাতে বিন্দিপাড়া প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মাঠে তৈরি করা হয় অস্থায়ী মঞ্চ। গ্রামের মানুষ যেন বিশ্বাস করতে পারছে না, বিপুল রায় নেই। রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে ১০টি তোপধ্বনি দিয়ে রাজেশকে শেষ সম্মান জানানো হয়।  অন্যদিকে, বৃহস্পতিবার রাতেই পানাগড় সেনাছাউনিতে নিয়ে আসা হয় রাজেশ ওরাংয়ের দেহ। সেখানেই এই শহিদকে গান স্যালুট জানান সেনাবাহিনীর জওয়ানরা। আজ ভোরে

অবিশ্বাস্য কাকতালীয় যোগ যেটা ৫০০ বছর পর হতে চলেছে , জেনে নিন বছরের দীর্ঘতম সূর্যগ্রহণের প্রভাব।

Image
সূর্যগ্রহণকে ভারতীয় জ্যোতিষশাস্ত্রে একটি অনন্য ঘটনা হিসাবে বিবেচনা করা হয়। যদিও বিজ্ঞান এটিকে একটি ক্ষুদ্র জ্যোতির্বিজ্ঞানীয় ঘটনা হিসাবে বিবেচনা করে। এই বছর, ২০২০ সালের প্রথম সূর্যগ্রহণ ২১ জুন রবিবার হবে। ভারতীয় সময় অনুসারে, এই সূর্যগ্রহণ সকাল ৯ টা বেজে ১৫ মিনিট থেকে শুরু হয়ে বেলা ৩টা বেজে ০৪ মিনিট অবধি থাকবে। এর জন্য সূচণা হবে ২০ জুন শনিবার রাত ৯ টা বেজে ১৬ থেকে। এই সূর্যগ্রহণের সময়, এমন গ্রহ এবং নক্ষত্রের যোগ হতে চলেছে যা গত ৫০০ বছরে তৈরি হয়নি। এটি এই বছরের দীর্ঘতম সূর্যগ্রহণ হবে। এই দিনে, আরও একটি জ্যোতির্বিদ্যা সংক্রান্ত ঘটনা ঘটতে চলেছে সূর্যগ্রহণের সঙ্গে, যেখানে সূর্য কর্কট রাশির উপরে থাকবে। এটি ২১ জুন ঘটে যাওয়া শতাব্দীর দ্বিতীয় সূর্যগ্রহণ। এই সূর্যগ্রহণের আগে ২১ জুন ২০০১ সালে হয়েছিল। তা ছাড়া এই সূর্যগ্রহণ রাহুর সঙ্গে সম্পর্কিত। মিথুন রাশিতে রাহু সূর্য ও চন্দ্রে যোগ তৈরি করছে। অন্যদিকে, মঙ্গল রাশিতে এবং মিথুন রাশির গ্রহগুলির দিকে লক্ষ্য রয়েছে। এর সঙ্গে, বুধ, বৃহস্পতি, শুক্র এবং শনি এই দিনটিতে ৬ গ্রহ- রাহু এবং কেতু দিয়ে প্রতিশোধ নেবে। এই ৬ টি গ্রহের অবস্থা

কেন্দ্রের তরফ থেকে মোক্ষম জবাব, চিনা সংস্থাকে দেওয়া ৪১৭ কোটি টাকার চুক্তি বাতিল করলো রেলওয়ে কতৃপক্ষ।

Image
লাদাখে চৈনিক আগ্রাসনের রেশ গোটা দেশ জুড়ে চিনা দ্রব্য বর্জনের হুজুগ উঠেছে। তাতে সামিল হল কেন্দ্রীয় সরকারও। লাদাখ সংঘর্ষের জেরে চিনা সংস্থাকে দেওয়া ৪১৭ কোটি টাকার বরাত বাতিল করল ভারতীয় রেল। বিএসএনএল-কে আগেই চিনা সামগ্রি ব্যবহার কমাতে বলা হয়েছে। লাদাখে ২০ জন ভারতীয় জওয়ান শহিদ হয়েছে চিনা বাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে। গতকালই প্রধানমন্ত্রী হুঙ্কার দিয়ে বলেছিলেন, জওয়ানদের বলিদান ব্যর্থ যাবে না। চিনকে যোগ্য জবাব দিতে জানে ভারত। তারপরেই গোটা দেশে চিনা দ্রব্য বর্জনের। শোরগোল পড়ে যায়। বিএসএনএল চিনা যন্ত্রাংশ ব্যবহার কমানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তারপরেই বড় পদক্ষেপ করে রেল। চিনা সংস্থাকে দেওয়া ৪১৭ কোটি টাকার বরাত বাতিল করে। চিনা সংস্থার সঙ্গে রেলের সিগনালিং ব্যবস্থা নিয়ে ৪১৭ কোটি টাকার বরাত ছিল। তাতে কানপুর থেকে দিন দয়াল উপাধ্যায় সেকশনে ৪১৭ কিলোমিটার রেলপথে সিগন্যালিং ব্যবস্থা উন্নত করার কাজ ছিল। ২০১৬ সালের জুন মাসে বরাদ দেওয়া হয়েছিল চিনা সংস্থা বেজিং ন্যাশনাল রিসার্চ নামে একটি সংস্থাকে। ২০ শতাংশ কাজও হয়ে গিয়েছিল। সেটা বাতিল করার সিদ্ধান্ত নেয় রেল। গোটা দেশে চিনা দ্রব্য বর্জনের ডাক উঠেছে। দেশের

মাদারিহাটে বাঙড়ি নদীর জলস্ফীতিতে বিচ্ছিন্ন হয়ে গিয়েছে টোটোপাড়া, হান্টাপাড়া ও বল্লালগুড়ি যাতায়াতের পথ। পাহাড় ও সমতলে নাগাড়ে বৃষ্টিতে ফুলেফেঁপে উঠতে শুরু করেছে জেলার বেশির ভাগ নদী।

Image
তরতরিয়ে এগোচ্ছে মৌসুমি বাতাসের প্রবাহ। উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনা এবং পূর্ব মেদিনীপুর জেলায় রোজই ভারী বর্ষণের সতর্কতা রয়েছে। রাজ্য জুড়ে বৃষ্টির পরিমাণ বাড়বে শুক্রবার থেকে। তবে, বুধবার থেকে আগামী চারদিন উত্তরবঙ্গের জেলাগুলিতে ভারী থেকে অতিভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস দিল আবহাওয়া দফতর। কলকাতার বিভিন্ন এলাকায় এ দিন সকাল থেকেই শুরু হয়েছে বৃষ্টি। বৃষ্টি হচ্ছে দক্ষিণবঙ্গের আরও কয়েকটি জেলায়। সিকিমের আবহাওয়া দফতরের অধিকর্তা জানিয়েছেন, পূর্ব উত্তরপ্রদেশ ও সংলগ্ন অঞ্চলে বায়ু মণ্ডলের উপরের স্তরে ঘূর্ণাবর্ত অবস্থানের কারণে আগামী চারদিন উত্তরবঙ্গের পাঁচ জেলায় ভারী থেকে অতিভারী বৃষ্টির সতর্কতা জারি করা হয়েছে। বর্ষার আসার পর থেকে উত্তরবঙ্গের জেলাগুলিতে বৃষ্টি হয়ে চলেছে। বর্ষার শুরুতেই বিপর্যয় হয়েছে আলিপুরদুয়ারে। সোমবার রাতভর বৃষ্টিতে বুড়ি তোর্সা নদীতে জলস্ফীতির দরুন কালভার্ট উড়ে যাওয়ায় বিচ্ছিন্ন হয়ে গিয়েছে জেলা শহরের সঙ্গে ফালাকাটা, জটেশ্বর ও বীরপাড়া-সহ বিস্তীর্ণ এলাকার যোগাযোগ। এছাড়াও ফালাকাটা-ধূপগুড়ি ৩১ডি জাতীয় সড়কের জয়চাঁদপুর এলাকায় বিরকিটি নদীর জল রাস্তার উপর দিয়ে বইতে শুরু করায় মাটি ধসে গিয়

ঘরে থেকে কাজ করলেও, কাজে ফাঁকি দিতে আর পারবেন না সরকারি কর্মচারী রা ! এবার রাজ্য সরকার নিয়ে এল সফটওয়্যার !

Image
করোনার কোপে কর্মক্ষেত্রে নিয়মিত হাজিরা দেওয়া যাচ্ছে না। সরকারি অফিসেও নির্দেশ, প্রয়োজন মতো বাড়ি বসেই কাজ করতে হবে। সংক্রমণ রুখতেই এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে রাজ্য সরকার। কিন্তু প্রশ্ন হল, ওয়ার্ক ফ্রম হোমে (Work From Home) কর্মীরা ঠিকমতো কাজ করছেন তো? কর্মক্ষেত্রের মতোই সময় মেনে বাড়িতেও কাজের মধ্যেই রয়েছেন তো? হাজার হাজার কর্মীর উপর নজর রাখা তো আর মুখের কথা নয়। তবে এই অসাধ্য সাধন করতেই নয়া সফটওয়্যার আনল নবান্ন। আনলক ওয়ানের শুরুতে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়েছিলেন, ১০০ শতাংশ কর্মী নিয়েই এবার থেকে কাজ করতে পারবে সরকারি এবং বেসরকারি অফিসগুলি। তবে উপসর্গ থাকলে বাড়িতেই থাকার নির্দেশ ছিল কর্মীদের। কিন্তু বাড়তে থাকা করোনা (Coronavirus) সংক্রমণ, বাস-সহ অন্যান্য যানবাহনের অভাব ইত্যাদি বিভিন্ন কারণে পরে সিদ্ধান্ত বদল করতে হয়। জানিয়ে দেওয়া হয়, অর্থদপ্তরের আধিকারিক ও কর্মীদের অফিসে যাওয়ার প্রয়োজন নেই। বাড়ি থেকেই কাজ করবেন তাঁরা। পাশাপাশি বেসরকারি অফিসগুলিকেও কর্মীদের ওয়ার্ক ফ্রম হোমের অনুমতি দেওয়ার আরজি জানান মুখ্যমন্ত্রী। কিন্তু কর্মীদের সঙ্গে সবসময় যোগাযোগ রাখা কিংবা তাঁরা ঠি

অবশেষে কি শুরু ভারত ও চিনের যুদ্ধ? শহীদ ২০ ভারতীয় জওয়ান - চিন সীমান্তে, ও ৪৩ চিনা সেনাকে ভোগে পাঠানো হয়েছে।

Image
নিজস্ব সংবাদ : সংখ্যাটা সকালের দিকে যেটা শোনা গিয়েছিল, ভারতের তিনজন সেনা শহীদ হয়েছে ইন্দো চিন গুলির লড়াইয়ে। সেটাই এখন আরও বৃদ্ধি পেল। আর সেটাই এখন ২০ তে দাঁড়িয়ে গেল। আজ্ঞে হ্যাঁ, এটাই সত্যি যে সংখ্যাটা এতোটা বৃদ্ধি পেয়েছে। আজ সকাল থেকেই গালোয়ান ভ্যালিতে দুই দেশের সেনার মধ্যে শুরু হয় গুলির লড়াই। আর সেখানেই প্রথমে শহীদ হয় ভারতীয় তিন সেনা, যার মধ্যে একজন ছিলেন কর্ণেল। এবার ভারত সরকারের তরফে সামনে যে খবর এসেছে সেটা শুনে অবাক হওয়ার মতো। কারণ তারা জানিয়েছে এবার দুই দেশের সীমান্তে যুদ্ধে প্রাণ হারালো ২০ জন ভারতীয় সেনা। তবে এই নিয়ে আবার চিনা সংবাদ মাধ্যম জানিয়েছেন , ভারতীয় সেনারা চিনের সীমান্তে প্রবেশ করেছিল, আর তারা চিনা সেনাদের বিরক্ত করছিল, এই কারণেই এই ঘটনার সূত্রপাত হয়েছে। তবে এবার এখানেই শেষ না, কারণ চিনা সেনার প্রাণ গিয়েছে বলেও জানা গেছে, এই গ্লোবাল টাইমসের তরফে প্রথমে জানানো হয়েছিল চিনা সেনা ৫ জন মারা গেছে, কিন্তু এবার যে খবর সামনে এসেছে সেখানে জানা যাচ্ছে সংখ্যাটা আর ৫ জন নেই, সেটা বৃদ্ধি পেয়ে হয়েছে ৪৩ জন।

সূর্যগ্রহণ ২১শে জুন এর পরই নাকি পৃথিবী থেকে বিদায় হবে করোনা ! সূর্য গ্রহণের সঙ্গে নাকি এই ভাইরাসের সরাসরি সম্পর্ক রয়েছে, এমনই দাবি ভারতীয় বিজ্ঞানীরদের।

Image
নিজস্ব প্রতিবেদন-  কী হবে মানব জাতির ভবিষ্যৎ! শেষ পর্যন্ত কি একটা ভাইরাস এর কাছে হার মানতে হবে নাকি মানব জাতিকে! নাকি প্রাণঘাতী ভাইরাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধ জিতবে মানবজাতি! কিছুই এখন নিশ্চিত ভাবে বলা যাচ্ছে না। বিভিন্ন দেশের প্রশাসনের কাছে লকডাউন ছাড়া এই ভাইরাসের বিরুদ্ধে লড়ার আর কোনো রাস্তা নেই। কোনওরকম প্রতিষেধক এখনো আবিষ্কার হয়নি। বিভিন্ন দেশের কয়েক লাখ গবেষক দিনরাত এক করে চেষ্টা করছেন করোনাভাইরাসের প্রতিষেধক আবিষ্কার করার! এখনো পর্যন্ত সারা বিশ্বে প্রায় সাড়ে চার লাখ মানুষের প্রাণ গিয়েছে এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে। বাঘা বাঘা ভাইরোলজিস্ট এই ভাইরাসকে জব্দ করতে কাহিল হয়ে পড়ছেন। অনেকে বলেছেন, রাসায়নিক গবেষণাগার থেকেই এই ভাইরাসের জন্ম। তবে বহু বিজ্ঞানী এমনও বলেছেন, প্রকৃতি থেকেই এই ভাইরাসের উৎপত্তি। এই দুপক্ষের মধ্যে যখন দড়ি টানাটানি চলছে তখন চেন্নাইয়ের এক পরমাণু বিজ্ঞানী চাঞ্চল্যকর দাবি করে বসলেন। সেই বিজ্ঞানী বলছেন, সূর্য গ্রহণের সঙ্গে এই ভাইরাসের সরাসরি সম্পর্ক রয়েছে। তার এমন দাবির পর দেশের বিজ্ঞানী মহল নড়েচড়ে বসেছে। চেন্নাইয়ের পরমাণু বিজ্ঞানী এই ভাইরাসের ভবিষ্যত ব

মাছ ধরতে গিয়ে নদীতে তলিয়ে মারা গেল এক যুবক, ঘটনা টি ফালাকাটা ব্লকের ধনীরামপুর ২ নং গ্রাম পঞ্চায়েতের ঘাটপার সরুগাও গ্রামের

Image
ফালাকাটা :- মাছ ধরতে গিয়ে পা পিছলে নদীতে তলিয়ে মারা গেল এক যুবক । ঘটনাটি ঘটেছে ফালাকাটা ব্লকের ধনীরামপুর ২ নং গ্রাম পঞ্চায়েতের ঘাটপার সরুগাও গ্রামের কালা পানি এলাকায় । স্থানীয় সূত্রে জানাগেছে, মৃত ওই যুবকের নাম চন্দন রায় (২১) । এদিন ওই যুবক ডুডুয়া নদীতে মাছ ধরতে গিয়ে হটাৎ পা পিছলে গিয়ে নদীতে পরে যায় । পরে স্থানীয়রা বহু খোঁজাখুঁজি করেও মিলেনা । কিছুক্ষন পরেই ভরা নদীতে ভেসে উঠে মৃতদেহ । খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছায় জটেশ্বর ফাঁড়ির পুলিশ । মৃতদেহ টি উদ্ধার করে পুলিশ বুধবার ময়নাতদন্তের জন্য আলিপুরদুয়ার জেলা হাসপাতালে পাঠানো হবে বলে জানিয়েছেন জটেশ্বর ফাঁড়ির ইনচার্জ অরূপ বৈদ‍্য ।

সুশান্ত সিং রাজপুতকে হত্যা করা হয়েছে এবং তিনি আত্মহত্যা করতে পারে না বলে অভিযোগ করেছেন জন অধিকার পার্টি (জাপ) নেতা পাপ্পু যাদব, এই বিষয়ে সিবিআই তদন্তের দাবি জানিয়েছেন।

Image
সুশান্ত সিং রাজপুতকে হত্যা করা হয়েছে এবং তিনি  আত্মহত্যা করতে পারে না বলে অভিযোগ করেছেন জন অধিকার পার্টি (জাপ) নেতা পাপ্পু যাদব, এই বিষয়ে সিবিআই তদন্তের দাবি জানিয়েছেন। পাপ্পু যাদব রবিবার পাটনায় সুশান্ত সিং রাজপুতের পরিবারের সদস্যদের সাথে দেখা করেছেন, যারা বলিউড অভিনেতার মৃত্যুর সিবিআই তদন্তের দাবি জানিয়েছিলেন। অভিনেতারা শোক প্রকাশের পরে বলছিলেন যে এই ঘটনাটি তারা বিশ্বাস করতে পারে না,  সুশান্ত সিং রাজপুতের মৃত্যু বলিউড ইন্ডাস্ট্রিতে বড় ধাক্কা খায়।

বছরের প্রথম সূর্যগ্রহণ, গ্রহণের অশুভ প্রভাব থাকবে ৮ টি রাশির উপর, ২১ জুন রবিবার, জেনে নিন গ্রহণ এর সময়।

Image
২১ জুন বছরের প্রথম সূর্যগ্রহণ হয়। যা আষাঢ় মাসের অমাবস্যায় হবে। এই গ্রহণ ভারতেও দৃশ্যমান হবে। জ্যোতিষশাস্ত্রের মতে, এই গ্রহণের বড় প্রভাব ফেলবে দেশের উপর। দেশে এটির উপস্থিতির কারণে সূর্যগ্রহণের অশুভ প্রভাব থাকবে ৮ টি রাশির উপর এবং ৪ রাশিচক্র সহ লোকরা গ্রহণের খারাপ প্রভাব থেকে রক্ষা পাবে। এইগ্রহণের অশুভ প্রভাবে সাইক্লোন এবং ভূমিকম্পের মতো প্রাকৃতিক বিপর্যয়ও ঘটতে পারে। ২২ জুন সৌরগ্রহণের প্রভাব ভারত সহ নেপাল, পাকিস্তান, সৌদি আরব, সংযুক্ত আরব আমিরাত, ইথিওপিয়া এবং কঙ্গোতে দৃশ্যমান হবে। গ্রহণের সময় গ্রহণের সময়কাল সকাল ১০:৩১ থেকে দুপুর ২:০৪ অবধি চলবে। যার প্রভাব ২০ জুন রাত ১০:২০ তে শুরু হবে। এই সময়কালে শিশু, বৃদ্ধ এবং রোগী ব্যতীত আর কারও খাবার গ্রহণ করা উচিত নয়। এই সময়ে তুলসী পাতা দিয়ে খাবারের জিনিসগুলি রাখতে হবে। গর্ভবতী মহিলাদের বিশেষত যত্নবান হওয়া উচিত। গ্রহণের সময়কালে ঘুমানো এবং খাওয়া উচিত নয়। ছুরি দিয়ে শাকসবজি, ফলমূল ইত্যাদি কাটা নিষিদ্ধ। গ্রহনের ফল গ্রহণের ফলে মেষ, সিংহ, কন্যা ও মকর রাশিতে অশুভ প্রভাব ফেলবে না। বৃষ, মিথুন, কর্কট, তুলা, বৃশ্চিক, ধনু, কুম্ভ এবং মী